দেবীর ৫১ সতীপীঠ ও প্রসিদ্ধ তীর্থস্থান
দক্ষযজ্ঞে সতী দেহত্যাগ করিলে মহাদেব মৃতদেহ স্কন্ধে লইয়া উন্মত্তবৎ নৃত্য করিতে থাকেন,বিষ্ণুদেব সেই দেহ চক্র দ্বারা ছেদন করেন, উহা যে যে স্থানে পতিত হয় সেই সেই স্থানকে পীঠস্থান কহে।
১. হিঙ্গুলায়-
অংশ- সতীর ব্রাহ্মরন্ধ্র পতিত হয়
বিগ্রহ- দেবী কোটরী ও ভীমলোচন ভৈরব
যাত্রাপথ- কলকাতহইতে রেলে মুম্বাই পৌঁছিয়া,স্টিমারে করাচি ২৫০ ক্রোশ, তৎপরে সমুদ্রতীর দিয়া উষ্ট্রপৃষ্ঠে বা পদব্রজে ৪৫ ক্রোশ যাইতে হয়। এখানে অন্ধকারময় গুহার মধ্যে জ্যোতি দেখা যায়।
২. শর্করায় বা করবীরপুরে
অংশ -তিন চক্ষু
বিগ্রহ -দেবী মহিষমর্দ্দিনী, ক্রোধীশ ভৈরব
যাত্রাপথ - করাচি হইতে পর্কয় স্টেশনে নামিয়া যাইতে হয়।
৩. জ্বালা-মুখীতে-
অংশ- জিহ্বা
বিগ্রহ- দেবী অম্বিকা[সিদ্ধিদা], ভৈরব উন্মত্তা
যাত্রাপথ - কলকাতা হইতে রেলে গাজিয়াবাদ ৪৪৫ ক্রোশ, পরে পুনরায় রেলে জলন্ধর ১২১ ক্রোশ; তথা হইতে ডুলি কিংবা টাঙ্গাতে যাইতে হয়।
৪. সুগন্ধায়-
অংশ- নাসিকা
বিগ্রহ- দেবী সুনন্দা, ভৈরব ত্র্যম্বক
যাত্রাপথ- বরিশালের সাড়ে ৫ ক্রোশ উত্তরে শীকারপুর গ্রামে মায়ের মন্দির, পদব্রজে যাইতে হয়। ত্র্যম্বক ভৈরবের মন্দির ঝালকাটি স্টেশন হইতে ৫ মাইল দক্ষিনে পোনাবালিয়া। শিবচর্তুদ্দশীতে বহু যাত্রীর সমাগম হয়। শ্যামরাইল গ্রামে সুগন্ধার তীরে অবস্থিত।
৫. ভৈরব পর্বতে অবন্তিদেশে-
অংশ- ঊর্দ্ধ ওষ্ঠ
বিগ্রহ- দেবী অবন্তী, ভৈরব লম্বকর্ণ
যাত্রাপথ- কলিকাতা হইতে ৫৩০ ক্রোশ দূরে উজ্জ্বয়িনীর নিকটবর্ত্তী।
৬. অট্টহাসে-
অংশ- অধঃ ওষ্ঠ
বিগ্রহ- দেবী ফুল্লরা, ভৈরব বিশ্বেশ
যাত্রাপথ- বীরভূম হইতে আমোদপুর স্টেশন যাইতে হয়, আমোদপুর হইতে লাভপুর সওয়া তিন ক্রোশ, তাহার ঠিক পূর্বে কলিকাতা হইতে ৫৬ ক্রোশ দূরে অট্টহাস অবস্থথিত। মায়ের প্ররকান্ডড শিলা মূর্ত্তি অধঃ ওষ্ঠাকৃতি প্রায় ১০-১২ হাত স্থান বিস্তৃত। শিবাভোগ প্রভৃৃৃতি এখনকার আশ্বর্য দৃৃশ্য। উক্ত মন্দির পার্শ্বে ভৈরবের মন্দির।
৭. প্রভাসে-
অংশ- উদর
বিগ্রহ- দেবী চন্দ্রভাগা, ভৈরব বক্রতুন্ড
যাত্রাপথ- হাওড়া হইতে ই.আই.জি.পি, রেলে মুম্বাই; মুম্বাই হইতে স্টিমারে ভেরোয়াল বন্দর; তথা হইতে প্রভাস। অন্যদিক দিয়া রেলপথে যাওয়া যায়।
৮. জনস্থানে-
অংশ- চিবুক
বিগ্রহ- দেবী ভ্রামরী, বিকৃতাক্ষ ভৈরব
যাত্রাপথ- মতান্তরে জলে ও স্থলে মায়ের চিবুক পড়ে। তথায় দেবী ভ্রামরীর নাম চিবুকা, ভৈরবের নাম সর্ব্বসিদ্ধীশ।
৯. গোদাবরীর তীরে-
অংশ- বাম গন্ড
বিগ্রহ- দেবী বিশ্বমাতৃকা, ভৈরব দন্ডপণি
১০. গন্ডকী নদীতে-
অংশ- দক্ষিণ গন্ড
বিগ্রহ- দেবী গন্ডকীচন্ডী, ভৈরব বক্রতুন্ড
১১. শুচিদেশে-
অংশ- ঊর্দ্ধদন্তপংক্তি
বিগ্রহ- দেবী নারায়ণী, সংহার ভৈরব
পঞ্চসাগরে-
অংশ- অধোদন্তপংক্তি
বিগ্রহ- দেবী বারাহী, ভৈরব মহারুদ্র
১২. করতোয়া তট-
অংশ- বামতল্প, মতান্তরে দেবীর বসন পতিত হয়
বিগ্রহ- দেবী অপর্ণা, বামন ভৈরব
যাত্রাপথ- রেলে দামুকদিয়া ঘাট দিয়া বাগুয়া স্টেশন। তথা হইতে সেরপুরের ভিতর দিয়া ৪ ক্রোশ দক্ষিণে যাইতে হয়।এই স্থানের বর্ত্তমান নাম ভবানীপুর। নাটোর রাজার পূর্ব্ব-পুরুষ সাধকপ্রবর মহারাজ রামকৃষ্ণ এইখানে তপস্যা করিতেন; এখনো তাঁহার তপস্যাসন, যজ্ঞকুন্ড ও পঞ্চমুন্ড প্রভৃতি দেখিতে পাওয়া যায়। বৈশাখের শনি ও মঙ্গলবারে, রামনবমী ও দ্বিপান্বিতায় এখানে মেলা হয় ও বহু লোকের আগমন হইয়া থাকে।
১৩. শ্রীপর্ব্বতে-
অংশ- দক্ষিণতল্প
বিগ্রহ- দেবী শ্রীসুন্দরী, সুন্দরানন্দ ভৈরব
১৪. কর্ণাটে-
অংশ- কর্ণ দ্বয়
বিগ্রহ- দেবী জয়দুর্গা, ভৈরব অভিরূপ
১৫. বৃন্দাবন-
অংশ- কেশ
বিগ্রহ- দেবী উমা, ভৈরব ভূতেশ; এনি সর্বসিদ্ধিপ্রদায়ক
১৬. কিরীটে-
অংশ- কিরীট
বিগ্রহ- দেবী বিমলা, ভৈরব সংবর্ত্ত
যাত্রাপথ- রেলে আজিমগঞ্জ শাখা দিয়া যাইতে হয়। গঙ্গাতীরে বটনগরের নিকটে।
১৭. শ্রীহট্টে-
অংশ- গ্রীবা
বিগ্রহ- দেবী মহালক্ষ্মী, ভৈরব সর্ব্বানন্দ
যাত্রাপথ- শ্রীহট্ট শহর হইতে দেড় মাইল দূর অগ্নিকোনে গোট্টাটিকার-জৈনপুরে ভৈরব ও পীঠস্থান অবস্থিত।এখানে শিবরাত্রি ও অশোকাষ্টমীতে মেলার অনুষ্ঠান হইয়া থাকে। কলিকাতা হইতে রেলে গোয়ালন্দ হইয়া স্টিমারে শ্রীহট্টে অথবা কেচুগঞ্জে পৌঁছিয়া নৌকায় বা পদব্রজে ছয় ক্রোশ যাইতে হয়।
১৮. নলহাটিতে-
অংশ- নলী
বিগ্রহ- দেবী কালিকা, ভৈরব যোগীশ
যাত্রাপথ- রেলে হাওড়া হইতে সাড়ে ৭২ ক্রোশ যাইতে হয়।
১৯. কাশ্মীর-
অংশ- কণ্ঠ
বিগ্রহ- দেবী মহামায়া, ভৈরব ত্রিসন্ধ্যেশ্বর; তীর্থ অমরনাথ
২০. রত্নাবলীতে-
অংশ- দক্ষিণ স্কন্ধ
বিগ্রহ- দেবী কুমারী, ভৈরব শিব
২১. মিথিলায়-
অংশ- বাম স্কন্ধ
বিগ্রহ- দেবী মহাদেবী, ভৈরব মহোদর
যাত্রাপথ- জনকপুর রোড স্টেশনের সন্নিকটে।
২২. চট্টগ্রামে বা চট্টলে-
অংশ- দক্ষিণ বাহু
বিগ্রহ- দেবী ভবানী, ভৈরব চন্দ্রশেখর
যাত্রাপথ- স্বয়ং মহাদেব বলিয়াছেন, কলিযুগে চন্দ্রশেখর পর্ব্বতে আমি নিয়ত বাস করি। বাংলাদেশে সীতাকুন্ড স্টেশন হইতে যাইতে হয়।
২৩. মানবক্ষেত্র-
অংশ- দক্ষিণ হস্তার্দ্ধ
বিগ্রহ- দেবী দাক্ষায়ণী, ভৈরব অমর
২৪. উজানীতে-
অংশ- কনুই
বিগ্রহ- দেবী মঙ্গলচন্ডী, ভৈরব কপিলাম্বর; ইনি মঙ্গলপ্রদ ও সাক্ষাৎ সিদ্ধিপ্রদায়ক।
যাত্রাপথ- হাওড়া হইতে গুসকরা স্টেশনে পৌঁছিয়া তথা হইতে গোযানে ১ ক্রোশ দূরে কগ্রাম নামক স্থানে যাইতে হয়। ইহা শ্রীমন্তের জন্মস্থান।
২৫. মণিবন্ধে-
অংশ- করগ্রন্থি
বিগ্রহ- দেবী গায়ত্রী, ভৈরব সর্ব্বানন্দ
২৬. প্রয়াগে-
অংশ- হস্তের দশ আঙ্গুল
বিগ্রহ- দেবী ললিতা, ভৈরব ভব
যাত্রাপথ- কলিকাতা হইতে রেলে ২৮২ ক্রোশ দূরে এলাহাবাদ তথা হইতে বেণীতীর্থ ঘাট দু'ক্রোশ দূরে অবস্থিত আলোপী (ললিতার নামকরণ) দেবী ত্রিবেণী ঘাট হইতে অর্দ্ধ ক্রোশ দূরে বিদ্যমান।
২৭. বহু-লায় -
অংশ- বাম বাহু
বিগ্রহ- দেবী বহুলা, ভৈরব ভীরুক ; ইনি সর্ব্বসিদ্ধিপ্রদায়ক।
যাত্রাপথ- হাওড়া হইতে রেলে কাটোয়া পর্যন্ত। কাটোয়ার অন্তর্গত কেতুগ্রাম তীর্থস্থান।
২৮. জলন্ধরে-
অংশ- প্রথম স্তন
বিগ্রহ- দেবী ত্রিপুরমালিনী, ভৈরব ভীষণ; জ্বালামুখী তীর্থ।
যাত্রাপথ- রেলে দিল্লী হইয়া জলন্ধর।
২৯. রামগিরি বা চিত্রকূট পর্ব্বত-
অংশ- দ্বিতীয় স্তন
বিগ্রহ- মতান্তরে নালা বা জঘনাস্থি, দেবী শিবানী, ভৈরব চণ্ড
যাত্রাপথ- কলিকাতা হইতে রেলে বিলাসপুর স্টেশনে পৌঁছিয়া ৩ ক্রোশ পদব্রজে যাইতে হয়।
৩০. বৈদ্যনাথে-
অংশ- হৃদয়
বিগ্রহ- দেবী জয়দুর্গা, ভৈরব বৈদ্যনাথ
৩১. উৎকলে-
অংশ- নাভি
বিগ্রহ- দেবী বিমলা, ভৈরব জগন্নাথ
যাত্রাপথ- পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের নিকট।
৩২. কাঞ্চিদেশে-
অংশ- কঙ্কাল
বিগ্রহ- দেবী দেবগর্ভা, ভৈরব রুরু
যাত্রাপথ- বোলপুর স্টেশনের দুই ক্রোশ দূরে কোপাইনডির তীরে অবস্থিত।এখানে একটি কুন্ড আছে, তাহাতে সাধারণে পূজাদি করিয়া থাকেন।
৩৩. কালমাধবে-
অংশ- দক্ষিণ নিতম্ব
বিগ্রহ- দেবী কালী, ভৈরব অসিতানন্দ; এই স্থানে দেবীকে পুনঃ পুনঃ দর্শন ও প্রণাম করিয়া সাধক মন্ত্রসিদ্ধিলাভ করেন।
৩৪. শোণনাদে -
অংশ- বাম নিতম্ব
বিগ্রহ- দেবী নর্ম্মদা, ভৈরব ভদ্রসেন
৩৫. কামরূপে বা কামাখ্যাতে-
অংশ- মহামুদ্রা যোনিপীঠ
বিগ্রহ- দেবী কামাখ্যা, ভৈরব উমানন্দ
যাত্রাপথ- গোহাটি হইতে ৯ ক্রোশ। যে পর্ব্বতে ত্রিগুণাতীত হইয়া আমি রক্তপাষাণরূপিণী, যে স্থানে সাক্ষাৎ হয়গ্রীব রাঘব এবং উমানন্দ নামে ভৈরব অবস্থিত, যে ক্ষেত্র দেবী মোক্ষদার নিত্য বিহার স্থান, সেই নিত্য-প্রত্যক্ষ প্রভাময় ক্ষেত্রে জীবের মুক্তি নিঃসংশয়। অম্বুবাচিতে কামাখ্যা দর্শন প্রশস্ত।
৩৬. নেপালে-
অংশ- জানু দ্বয়
বিগ্রহ- দেবী মহাশিরা, ভৈরব কপালি
৩৭. জয়ন্তীতে-
অংশ- বাম জঙ্ঘা
বিগ্রহ- দেবী জয়ন্তী, ভৈরব ক্রমদীশ্বর
যাত্রাপথ- শ্রীহট্টের অন্তর্গত জয়ন্তীয়া পরগনার খাসিয়া পর্ব্বতের পাদদেশে দেবীর উরুদেশের প্রতিকৃতি দেখিতে পাওয়া যায়, ইহাই জয়ন্তীপীঠ।শ্রীহট্ট হইতে বর্ষায় স্টিমারে ও হেমন্তে নৌকায় কানাইর ঘাট পৌঁছিয়া পদব্রজে আড়াই ক্রোশ যাইতে হয়।
৩৮. মগধে-
অংশ- দক্ষিণ জঙ্ঘা
বিগ্রহ- দেবী সর্বানন্দকারীনি, ভৈরব ব্যোমকেশ
৩৯. ত্রিপুরায়-
অংশ- দক্ষিণ চরণ
বিগ্রহ- দেবী ত্রিপুরাসুন্দরী, ভৈরব ত্রিপুরেশ; ইনি সর্ব্বাভীষ্ট প্রদায়িনী।
৪০. ক্ষীরগ্রামে-
অংশ- দক্ষিণ চরণের অঙ্গুষ্ঠ
বিগ্রহ- দেবী যোগাদ্যা, ভৈরব ক্ষীরকণ্ঠ
যাত্রাপথ- ই. আই. রেলে বর্ধমান স্টেশন হইতে বর্ধমান কাটোয়া রেলের নিগম স্টেশনে যাইতে হয়। নিগম স্টেশন হইতে ক্ষীরগ্রাম দেড় ক্রোশ; এখানে বৈশাখ সংক্রান্তিতে মহামেলা হয়।
৪১. কালীঘাটে-
অংশ- দক্ষিণ চরণের চারটি অঙ্গুলি
বিগ্রহ- দেবী কালী ও নকুলীশ ভৈরব, নকুলেশ্বর
যাত্রাপথ- কলিকাতায় অবস্থিত
৪২. কুরুক্ষেত্রে-
অংশ- দক্ষিণ পায়ের গুলফ
বিগ্রহ- সাবিত্রীরূপা দেবীর নাম স্থানু, ভৈরব অশ্বনাথ
যাত্রাপথ- থানেশ্বর নামান্তর। মধ্যপ্রদেশে অবস্থিত
৪৩. বক্রেশ্বরে-
অংশ- মন বা ভ্রমাধ্য
বিগ্রহ- দেবী মহিষমর্দিনী, ভৈরব বক্রনাথ
যাত্রাপথ- কলিকাতা হইতে রেলে ১১ ১ মাইল আমোদপুর স্টেশনের ৭-৮ ক্রোশ পশ্চিমে, এখানে ৭ টি উষ্ণ প্রস্রবণ কুন্ড, পাপহরা নদী আছে। মহামুনি অষ্টাবক্র এইস্থানে সিদ্ধিলাভ করেন। এখানে শিবরাত্রিতে মহামেলা হয়।
৪৪. যশোরে-
অংশ- পাণিপদ্ম
বিগ্রহ- দেবী যশোরেশ্বরী, ভৈরব চণ্ড
৪৫. নন্দীপুরে-
অংশ- হার
বিগ্রহ- দেবী নন্দিনী, ভৈরব নন্দিকেশ্বর
যাত্রাপথ- কলিকাতা হইতে রেলে সাঁইথিয়া স্টেশনে যাইতে হয়; স্টেশনের পূর্ব ধারে পীঠস্থান।
৪৬. বারাণসীতে-
অংশ- কুণ্ডল
বিগ্রহ- দেবী বিশালাক্ষী, ভৈরব কাল
যাত্রাপথ- যে স্থানে কর্ণ হইতে মণিময় কুণ্ডল পতিত হয়, সেই স্থানই "মণিকর্ণিকা"। কলিকাতা হইতে মোঘলসরাই দিয়া বেনারস ১১৭ ক্রোশ।
৪৭. কন্যাশ্রমে বা কালিকাশ্রমে-
অংশ- পৃষ্ঠ
বিগ্রহ- দেবী শর্ব্বাণী, ভৈরব নিমিষ
৪৮. লঙ্কায়-
অংশ- নূপুর
বিগ্রহ- দেবী ইন্দ্রাক্ষী, ভৈরব রাক্ষসেশ্বর; এই ইন্দ্রাক্ষী দেবী পুরাকালে ইন্দ্র কর্তৃক উপাসিতা হইয়াছিলেন।
৪৯. বিরাটে-
অংশ- পদাঙ্গুলি
বিগ্রহ- দেবী অম্বিকা, ভৈরব অমৃত
৫০. বিতাসকে-
অংশ- বাম গুলফ
বিগ্রহ- দেবী ভীমরুপা, ভৈরব সর্বানন্দ
যাত্রাপথ- পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে অবস্থিত।
৫১. ত্রিস্রোতায়-
অংশ- বামপদ
বিগ্রহ- দেবী ভ্রামরী ও ভৈরব ঈশ্বর
যাত্রাপথ- জলপাইগুড়ি জেলার তিস্তা নদীর তীরে শালবাড়িগ্রামে এই পীঠস্থান অবস্থিত।
0 মন্তব্যসমূহ